বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন আজকে আমরা যে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করব সেটা হচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত বিষয়টা যেহেতু বাংলাদেশে আমরা জানি অহরহ তালাক হচ্ছে এবং এখানে প্রতারণা করতেছে কেউ নোটিশ দিয়ে কেউ নোটিশ না দিয়ে কেউ কনফিউশনে আছি নোটিশ কিভাবে দিতে হবে তার ভিডিওটা যদি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেন আপনি বুঝতে পারবেন যে নোটিশ দেওয়া কেন বাধ্যতামূলক না দিলে কখন কার্যকর হবে না তাহলে একটা আপনি তালাকের নোটিশ না পেলে কি করবেন দেশের বাইরে থাকলে কি করবেন যাবতীয় কিছু আপনারা বুঝতে পারবেন আপনারা দেখতেছেন সাতকাহন সাথে আসিফ আজিম উদ্দিন বন্ধুরা আপনারা চিত্তে যে একটা নোটিশ দেখতে চান হয়তো আপনার কাছে মনে হচ্ছে এই রকম ফরমেটে কাজী সাহেবের কাছে গিয়ে আপনাকে এরকম একটা ফরমেট তৈরি করে তালাকের নোটিশ

তৈরি করতে হবে এটা হচ্ছে ভুল তালাক প্রদান করার কোনো সরকারই প্রেসক্রাইব কোন ফোন নাই আপনাকে এইরকম ভাবে তালাকের নোটিশ তৈরি করতে হবে এমন না আপনি চাইলে আপনার.


এর মত করে যেই ভাবে সাদা কাগজে লিখে সিগনেচার করে আপনি তালাকের নোটিশ পাঠাতে পারেন তাহলে প্রথমে আপনার কনসেপ্ট ক্লিয়ার হল তালাকের নোটিশ প্রদান করা সংক্রান্ত কোনো নির্দিষ্ট ফরমেট নাই আপনি আপনার মত লিখতে পারেন তালাকের নোটিশ প্রদান করার জন্য কাজী সাহেবের কোন দরকার নাই কাজী সাহেবের দরকার নাই আইনজীবীর দরকার নাই এডভোকেট এর দরকার নাই নোটারি পাবলিকের দরকার নাই আপনার মন চাইলে আপনি এই সাদা কাগজে কি করতে পারেন সাদা কাগজের মধ্যে আপনি চাইলে কি করতে পারেন তালাক সংক্রান্ত বিষয় টা লিখে দুই কপি করে এক কপি আপনার স্ত্রী বরাবর এবং এক কপি হচ্ছে যে আপনার স্ত্রী যেখানে বসবাস করে ওই অঞ্চলের চেয়ারম্যান পৌরসভা সিটি কাউন্সিল তাদের বরাবর আবেদন করতে হবে তাহলে আপনার তালাক দেওয়ার জন্য কাজী সাহেবের কাছে যাওয়ার দরকার নাই এমনকি অনেক আইনজীবীও আছেন তারা নিজ আইঞ্জিবি হওয়ার পরও আবার কাজী সাহেবের কাছ থেকে এরকম তালাকের নোটিশ তারা আনান করেন কাজী সাহেবের সিগনেচার নেন এগুলার আইনগত কোনো.


বাধ্যকতা কথার প্রয়োজনীয়তা নেই তারপরও জাস্ট আপনি হয়তো বলতে পারেন যে আসলে তালাকের নোটিশ কি কি লেখা থাকে এক নাম্বার মনে রাখবেন তালাকের নোটিশ এখন যদি স্বামী স্বামী কোন প্রকার কারণ উল্লেখ করা ছাড়াই উইদাউৎ অনি রিজন কোন কারণ উল্লেখ করা ছাড়াই উনি তালাক দিতে পারেন তবে একশোর মধ্যে 90 টার মধ্যে থাকে যে পারিবারিক দ্বন্দ্ব কলহ বনিবনা হচ্ছে না এখন কথা হচ্ছে যদি স্ত্রী তালাক দিতে আসে নরমালি কোন মহিলা তালাক দিতে পারে না এটা হচ্ছে জেনাটার রুল কোন মহিলা যদি তার স্বামীকে তালাক দিতে আসে প্রথমে আপনাকে দেখতে হবে তার কাবিননামা বিয়ের যে কাবিননামা সেখানে তাকে তালাক--তৌফিজের ক্ষমতা দেওয়া আছে কিনা যদি তালাক--তৌফিজের ক্ষমতা দেওয়া থাকে তার পরেই স্ত্রী তালাক দিতে পারবে না হলে তাকে আদালতে মামলা করতে হবে আদালতের মাধ্যমে তাকে ডিভোর্স চাইতে হবে এটা মনে রাখবেন এখন কথা হচ্ছে যে তালাক টা আসলে কি শুধু গোপনে নিজে লিখে নিজের কাছে রাখলে.

 

কোর্টের মাধ্যমে তালাক সঠিক এর  দেওয়ার নিয়ম

তালাকনামা লেখার নিয়ম

স্বামী স্ত্রী কতদিন সহবাস না করলে তালাক হয়ে যায়

স্ত্রী কখন তালাক দিতে পারেন

স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার নিয়ম



হয়ে যাবে না কিপটে সংক্রান্ত যদি আমরা আইনগুলো জাস্ট একটু যদি আমরা দেখতে চাই এসংক্রান্ত আমাদের আইন হচ্ছে যে মুসলিম পারিবারিক অধ্যাদেশ জাস্ট যেটা আমরা আপনাদের সঙ্গে যদি একটু তুলে ধরার চেষ্টা করি মুসলিম ফামিলি লস অর্দিনান্স 1961 মুসলিম পারিবারিক অধ্যাদেশের ধারা তালাক সংক্রান্ত বিধান বলা আছে অন্য কোন আইনে যায় কিছু থাকুক তাতে কিছু যায় আসে না মুসলিম আইন অনুযায়ী কিছু থাকুক তাতে কিছু যায় আসে না এই আইনের বিধান অনুসরণ করতে হবে আপনি বাংলাদেশের যতই ধর্মীয়ভাবে তালাক দেন আইনগতভাবে 7 ধারার বিধান যদি পালন করা না হয় তালাক তালাক হিসেবে পরিগণিত হবে না যেহেতু নোট উইথ স্ট্যান্ডিং এনিথিং এনি কাস্ট বলা আছে সেখানে প্রথমেই বলতেছে যে ব্যক্তি কি করতে চায় সে যদি তালাক দেওয়ার ইচ্ছা করে তার স্ত্রীকে তাহলে সে সেটা প্রোনৌন্স করবে উচ্চারণ করবে ইনিফ্রম হোয়াট সইবার যেকোনো ভাবে হোক আমি লিখিতভাবে হোক মৌখিকভাবে হোক সর্বপ্রথম আপনি নিজে কনফার্ম হয়ে নেবে না.


তার স্ত্রীকে আপনি তালাক দিচ্ছেন সাথে সাথে গিভ দা চেয়ারম্যান নোটিশ চেয়ারম্যানকে এক কপি আপনি সেটা লিখিতভাবে পাঠাবেন এবং সাপ্লাইয়ে কপি টু দা ওয়াইফ অফ স্ত্রী যদি আপনার বাসায় থাকে তাহলে সেখানে অথবা যদি তার বাবার বাসায় থাকে নরমালি বাবার বাসায় থাকে সেখানে আপনাকে পাঠিয়ে দিতে হবে এখন আপনি কিভাবে লিখবেন এটা নিয়ে তো আপনি টেনশনে পড়ে যান তো আপনার যদি একদম টেনশন থাকে এই তালাকের নোটিশ এরকম লিখতে পারেন বরাবর চেয়ারম্যান বরাবর যদি ফরমেট আপনার জানা থাকে আর ফরমেট না জানা থাকলেও আপনি কার বরাবর পাঠাচ্ছেন বরাবর তার নাম ঠিকানা বিষয়টা এবং আপনি কত তারিখে তালাটা উচ্চারণ করলেন এবং আপনার সিগনেচার এটাই আর কিছু যথেষ্ট আর কিছু করা লাগবে না এখন এইটা আপনাকে একটা ডকুমেন্ট রাখতে হবে তো এজন্য আপনাকে পাঠাইতে হবে রেজিস্টার ডাকযোগে পাঠাইতে হবে আপনি রেজিস্টার ডাকযোগে যখন পাঠাবেন এইরকম ডাক বিভাগ কে আপনি এগুলো পূরণ করবেন আপনাকে মাশুর গুলাতি.


ডাকমাশুল সবকিছু দেওয়ার পর তারা যখন আপনার যেই প্রাপ্তিস্বীকার ট্রাজেডি তারিখ পরবে এখানে দেখেন 28 জুলাই 2021 সালে একটা আমাদের তালাকের নোটিশ আছে চেয়ারম্যান ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অর্থাৎ 28 শে জুলাই এর চেয়ারম্যান সাহেব পাকিস্তান এইখান থেকে পরবর্তী 90 দিনের মধ্যে যাবতীয় কার্যক্রম হবে তার মানে আপনার স্ত্রী না যেদিন চেয়ারম্যান পাইলেন সেদিন থেকে নব্বই দিন পরে তাহলে প্রাপ্তিস্বীকার টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার জন্য রেজিস্টার ডাকেন পাঠাবেন এখন তাহলে আর কি আছে আমাদের পরবর্তীতে যে জিনিসটার বলতেছে যে সেটা হচ্ছে যদি কেউ এরকম নোটিশ যদি না দেয় এখানে এক প্রকারের শাস্তির ব্যবস্থার কথা বলা আছে সেটা হচ্ছে যে এক বছর পর্যন্ত জেল অথবা যেটা বলা হচ্ছে যে 10000 টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় তাই হইতে পারে এটা হচ্ছে একটা সিম্পল বিধান তারপরে যে জিনিসটা আরও বলতেছে যে যখনই চেয়ারম্যান.


সেদিন থেকে নব্বই দিন পরে তার একটা কার্যকারী হবে এখন অনেকেই বলেন যদি আমরা মিচুয়াল তালাক দেই দুই জনে একত্রিত হই এগ্রি করি গোপনে বিয়ে করেছি গোপনে তালাক দিব যাই কিছু করেন 90 দিনের আপনার একটা নোটিশ পিরিয়ড থাকবে এটার মেইন কারণ হচ্ছে যে আসলে ওই স্ত্রীর গর্ভে কোন সন্তান আছে কিনা সেটা কনফার্ম হয় না এজন্য আপনি মিউচুয়াল দেখবেন পারিবারিকভাবে তালাকদের 90 দিন অপেক্ষা করতেই হবে আপনি অন্য কোথাও বিয়ে করলে সেটা আইন সম্মত হবে না শরীয়ত সম্মত হবে না এখন এখানে চেয়ারম্যান এর কিছু দায়িত্বের কথা বলা হয়েছে যে যখনই চেয়ারম্যান আপনার এরকম একটা নোটিশ পাবে 29 দিনের মধ্যে একটা আর্বিট্রেশন কাউন্সিল করার জন্য গঠন করবেন অবশ্যই করবেন বাস্তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে করেন না না করলে ওই চেয়ারম্যানের কোন শাস্তির ব্যবস্থা নাই তো এজন্য ওনার আর্বিট্রেশন কাউন্সিল গঠন করুক বা না করুক 90 দিন পরে কিন্তু তালাক কার্যকর হয়ে যাবে এখনও অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় স্ত্রী যদি প্রেগনেন্ট থাকে সেক্ষেত্রে বলতেছে পেগনেন্ট যদি থাকে যতদিন.


থাকবে ততদিন কিন্তু তালাক কার্যকর হবে না তাহলে গর্ভবতী স্ত্রী তালাক তখনি কার্যকর হবে যখন সে কি করবে যখন সে বাচ্চা প্রসব করবে তারপর থেকে 90 দিন পরে সেটা কার্যকর হবে শেষে দিয়ে বলতেসে এইরকম যদি তালাক কার্যকর হয়ে যায় তাহলে স্বামী এবং স্ত্রী পরস্পরের আবার নতুন করে বিবাহ করতে পারবে কোন প্রকার হিল্লা বিবাহ দরকার নাই আইনগতভাবে কোন হিল্লা বিবাহ দরকার নাই তবে আনলেস দিয়ে তারা বলতেছে যদি এইরকম তৃতীয়বারের পরদেশী যদি হয় তখন কিন্তু অন্য জায়গা বিবাহ করতে হবে মানে হচ্ছে যেমন ধরেন আপনি স্ত্রীকে নোটিশ দিলে 90 দিন পার হইল তালাক কার্যকর হইলো আবার বিবাহ করলেন আবার এক বছর পরে আবার এরকম ভাবে তালাক দিলেন 90 দিন পার হইলো আবার বিয়ে করলেন আবার এক বছর পরে এরকম আবার তালাক দিলে 90 দিন পার হইল ওই রকম ক্ষেত্রে যেটা বলা হচ্ছে তখন আর পারবেন না তিনবারের বেশি গেলে এটাই আমাদের তালাক সংক্রান্ত বিধিবিধান এখন আমরা যদি আরো ডকুমেন্ট গুলো সেগুলো দে.


একটাবার হচ্ছে আপনি কি করবেন এই যে নোটিশ ফরম বাজে কাগজ যেটা আপনি লিখছিলেন সেটা আপনার কাছে রাখবেন এরপরে প্রাপ্তিস্বীকার যেটা আপনার এইটা কার পাখি শিকারের থেকে 90 দিন পরে আপনি তালাক রেজিস্ট্রেশন করবেন এখন প্রশ্ন আছে আমাদের কাছে অনেক প্রকার যেটা সেই প্রশ্নটা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ যে অনেকটা খিস্তি নোটিশ পান্না অনেক ক্ষেত্রে চেয়ারম্যানের ওই জায়গার নোটিশ চায়না এখনো নোটিশ পাইনি কি হবে না পাইলে কি হবে ক্ষেত্রে আইনি কিন্তু যদি কোন প্রকার ডাউট থাকে কোন কিছু না বলা থাকে তখন আছে আদালতে মামলার বিভিন্ন রায় তো সেই সংক্রান্ত বিষয়গুলো যদি আমরা উচ্চ আদালতের কিছু বিশ্লেষণ যদি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করি যেটা আমাদের শিশির ভাই থেকে উনার ওয়েবসাইট আছে ফেসবুক পেজ আছে আপনারা শেটা অনুসরণ করতে পারেন এক নাম্বার কথা হচ্ছে তালাকের নোটিশ প্রদান করা বাধ্যতামূলক তো এই মর্মে হাইকোর্টে অসংখ্য মামলা গিয়েছে সেটা সিদ্ধান্ত হচ্ছে একদম পারফেক্ট আপনাকে.


টান দিতেই হবে নোটিশ দেওয়া বাধ্যতামূলক এটা আপনার অপশনাল বলে লাভ হবেনা কিভাবে স্ত্রী তালাক দিলেও নোটিশ দিতে হবে এখন আসি যে তালাক প্রদানের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যানকে নোটিশ প্রদান করার বাধ্যবাধকতা আছে কিনা এই মর্মে দুইটা সিদ্ধান্ত নরমালি দেখবেন একটা আইনের কথা হচ্ছে আপনি নিজে অপরাধ করে নিজের সুবিধা নিতে পারবেন না এটা হচ্ছে মেইন কথা দুইটা মামলার রায় যদি আমরা দেখি এখানে প্রথমটি মামলা টার মধ্যে আমরা যদি বলি যে কাজই রাশেদা আক্তার শহীদ ভার্সেস মোসাম্মৎ রোকসানা চৌধুরী ফিফটি ডিএলআর পেজ নম্বর 271 মধ্যে রায়টা উল্লেখ করা আছে হাইকোর্ট বিভাগে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে সেটা হচ্ছে যে একটা চালাকি করবেনা কার্যকর হবে না 90 দিন পরে যদি কি থাকে যেই একটা তালাক 90 দিন পরে কার্যকর হবে না কারণ হচ্ছে যদি সে তার মধ্যে মোহাম্মদ অনুযায়ী.